পদার্থবিদ আইনস্টাইন ১৯১৫ সালে গ্র্যাভিটেশনাল ওয়েভ বা মহাকর্ষীয় তরঙ্গ সম্বন্ধে প্রথম ধারণা দেন। কিন্তু বাস্তবিকই এই তরেঙ্গের কোন অস্তিত্ব আছে কিনা ১০০ বছর পরও ২০১৫ সাল পর্যন্ত বিজ্ঞানীরা নিশ্চিত ছিলেন না।
এই মহাকর্ষীয় তরঙ্গ আবিষ্কারের জন্যে ক্যালিফোর্নিয়া ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজির কিপ থর্ন ও রোনাল্ড ড্রেভার এবং ম্যাসাচুসেট্স ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজির রেইনার ওয়েইস ১৯৯২ সালে যৌথভাবে LIGO (Laser Interferometer Gravitational-Wave Observatory) নামের একটি অবজারভেটরি প্রতিষ্ঠা করেন যার মূল লক্ষ্যই ছিলো মহাকর্ষীয় তরঙ্গ সনাক্ত করা। অনেক গবেষণার পর অবশেষে ২০১৫ সালে আইনস্টাইনের আপেক্ষিকতা তত্ত্বের ১০০ বছর পর LIGO এর বিজ্ঞানীরা সফলভাবে এই গ্র্যাভিটেশনাল ওয়েভ বা মহাকর্ষীয় তরঙ্গের বাস্তব অস্তিত্ব সনাক্ত করতে সক্ষম হয়েছেন।
সৃষ্টির শুরুতে বিগ ব্যাং বা মহাবিস্ফোরণের ফলে যে উত্তাল ঢেউ এর সৃষ্টি হয়েছিল সেটাই মহাকর্ষীয় তরঙ্গ (বিস্তারিত দেখেন এই লিংকে) মহাশূণ্য আসলে শূণ্য নয়, মহাশূণ্যের পুরোটাই অদৃশ্য গ্র্যাভিটেশনাল ওয়েভ বা মহাকর্ষীয় তরঙ্গ পূর্ণ যার ফলে
গ্র্যাভিটেশনাল ওয়েভ বা মহাকর্ষীয় তরঙ্গ আসলে কি?
সৃষ্টির শুরুতে বিগ ব্যাং বা মহাবিস্ফোরণের ফলে যে উত্তাল ঢেউ এর সৃষ্টি হয়েছিল সেটাই মহাকর্ষীয় তরঙ্গ (বিস্তারিত দেখেন এই লিংকে) মহাশূণ্য আসলে শূণ্য নয়, মহাশূণ্যের পুরোটাই অদৃশ্য গ্র্যাভিটেশনাল ওয়েভ বা মহাকর্ষীয় তরঙ্গ পূর্ণ যার ফলে
কুরআনে যেভাবে মহাকর্ষীয় তরঙ্গের উল্লেখ পাওয়া যায়
কুরআনে আল্লাহ তায়ালা বলেন, “আল্লাহ তায়ালাই রাত, দিন, সূর্য ও চন্দ্র সৃষ্টি করেছেন; এরা প্রত্যেকেই (মহাকাশের) কক্ষপথে সাঁতার কেটে যাচ্ছে” সূরা আম্বিয়া: ৩৩।আরবী سباحة (সিবাহা) অর্থ সাঁতার, আর কুরআনে আল্লাহ তায়ালা ব্যবহার করেছেন يسبحون (ইয়াসবাহুন) যার অর্থ 'সাঁতার কেটে চলা'! ভেবে দেখুন আইনস্টাইনের ১০০ বছর আগের ধারণারও ১৩০০ বছর পূর্বে কিভাবে এরকম একটি বিজ্ঞানময় বিষয় কুরআনে উল্লেখিত হলো!