এখন উপরের অক্ষরগুলো চেনার চেষ্টা করুন। যতক্ষণ দেখা মাত্র চিনতে না পারেন চেষ্টা করতে থাকুন। আঈন, গঈন, গোল ‘তা’ ও গোল ‘হা’ -কে নীচের রুপ গুলোতেও দেখা যেতে পারে। |
আয়াতের ভিতর আলিফ ও লামকে যেভাবে চিনবেন
আয়াতের মধ্যে আলিফ ও লামকে একই রকম মনে হতে পারে। এই শব্দগুলোর লাল রং চিহ্নিত অংশ গুলো লক্ষ্য করুন, একটিতে ডানে বামে দু’দিকেই টান আছে, একটিতে শুধু বামে টান এবং শেষেরটিতে শুধু ডানে টান আছে । এখন মনে রাখতে হবে আলিফের নীচে সব সময় ডান দিকে টান থাকবে, বামে বা উভয়
দিকে টান থাকলে সেটি লাম।
আলিফকে কখন হামযা বলা হয়?
শুধু খালি আলিফকে আলিফ বলা হয় কিন্তু আলিফে যদি যের, যাবার, পেশ, সাকিন ও তাশদীদ থাকে তাহলে আলিফকে হামজা বলা হয়। তাহলে হামজার চেহারা দুই রকম একটি গোল হামজা ء আর অন্যটি লম্বা ا হামজা। সৌদী আরবের কুরআন গুলোতে আলিফে যখন যের, যাবার, পেশ, সাকিন ও তাশদীদ থাকে তখন তার উপরে অথবা নীচে ছোট্ট একটি গোল হামজা أ إ দিয়ে বোঝানো থাকে যে এটি এখন আর আলিফ নয় বরং এটি হামজা।
এখন নীচের আয়াতটিতে থেকে রঙ্গীন অক্ষরগুলো সনাক্ত করুন। নীচের আয়াতগুলো নেয়া হয়েছে
উসমানী ফন্টে ছাপানো ইন্দো-পাক টাইপ কুরআন থেকে।
ইন্দো-পাক টাইপ কুরআন থেকে |
নীচের আয়াতটি থেকেও রঙ্গীন অক্ষরগুলো সনাক্ত করুন। নীচের আয়াতগুলো নেয়া হয়েছে
উসমানী ফন্টে ছাপানো সৌদী আরব টাইপ কুরআন থেকে।
সৌদী আরব টাইপ কুরআন থেকে |
এখন নীচের পরীক্ষাটি দিয়ে আপনার অক্ষর জ্ঞান পরীক্ষা করে দেখুন।